ইয়াছিন আলী ইমন
কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ
ওয়ারেন্ট নিয়ে গ্রেপ্তার করতে গিয়ে অসুস্থ আসামিকে মা ও ভগ্নিপতিসহ গাড়িতে করে হাসপাতালে পৌঁছে দেয় পুলিশ। তারপরও বাঁচানো যায়নি আসামিকে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে মারা যান ওই আসামি। খাতায় অপমৃত্যু মামলা নিয়ে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে পুলিশ।ঘটনাটি কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীর। মারা যাওয়া আসামির নাম সুরুজ্জামান। তিনি উপজেলার পাথরডুবি ইউনিয়নের পাথরডুবি এলাকার মৃত আব্দুল জলিল ওরফে জলু মিয়ার ছেলে। মাদক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ছিলেন তিনি। মামলার পর থেকে তিনি ঢাকায় পলাতক ছিলেন।
ভূরাঙ্গামারী থানার ওসি আলমগীর হোসেন জানান, আদালত থেকে পাথরডুবি এলাকার সুরুজ্জামানের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট আসলে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আসামি দু’তিনদিন আগে ঢাকা থেকে বাড়িতে এসেছেন। তথ্য যাচাই ও আসামি গ্রেপ্তারের উদ্দেশ্যে বুধবার রাতে তার বাড়িতে গিয়ে পুলিশ দেখতে পায় সুরুজ্জামান পেট ব্যথা ও বমি করে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। সারাদিন কিছু খেতে পারেননি। পরে পুলিশ সুরুজ্জামানকে তার মা জোবেদা ও বোন জামাই আলমগীরসহ ভূরুঙ্গামারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। নিয়ে আসার কয়েক মিনিট পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত একটার দিকে মারা যান সুরুজ্জমান।ওসি বলেন, আসামির পরিবার সহায়তা চাইলে পুলিশ মানবিক কারণ এবং সৎ বিশ্বাসে তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পৌঁছে দিয়েছে। তার অবস্থা খুব খারাপ ছিলো। টাকার জন্য হাসপাতালে নিয়ে আসতে পারছিলেন না বলে স্বজনরা বলেছে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে বলে জানান তিনি।সুরুজ্জামানের বোন জামাই আলমগীর হোসেন বলেন, সুরুজ খুব অসুস্থ্য ছিল। পুলিশ হাসপাতালে নেয়ার পরামর্শ দিলে তাদের সহযোগিতা চাই। তারা ভ্যানে করে হাসপাতালে পৌঁছে দিলে ভর্তি করা হয়। মারা যাওয়ার পর আমরা মরদেহ নিয়ে যেতে চাইলে পুলিশ লাশ ময়নাতদন্ত করতে নিয়ে যায়।
ভূরুঙ্গামারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. এএসএম সায়েম জানান, মারাত্মক অসুস্থ সুরুজ্জামানকে রাত ১২টা ৫৫ মিনিটের দিকে ভর্তি করান তার মা। অতিরিক্ত বমি ও পায়খানার কারণে পানিশূন্য হয়ে তার মৃত্যু হতে পারে। বেশি অসুস্থ থাকায় তাকে রেফার্ড করার সুযোগ পাওয়া যায়নি।ওয়ারেন্ট নিয়ে গ্রেপ্তার করতে গিয়ে অসুস্থ আসামিকে মা ও ভগ্নিপতিসহ গাড়িতে করে হাসপাতালে পৌঁছে দেয় পুলিশ। তারপরও বাঁচানো যায়নি আসামিকে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে মারা যান ওই আসামি। খাতায় অপমৃত্যু মামলা নিয়ে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে পুলিশ।ঘটনাটি কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীর। মারা যাওয়া আসামির নাম সুরুজ্জামান। তিনি উপজেলার পাথরডুবি ইউনিয়নের পাথরডুবি এলাকার মৃত আব্দুল জলিল ওরফে জলু মিয়ার ছেলে। মাদক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ছিলেন তিনি। মামলার পর থেকে তিনি ঢাকায় পলাতক ছিলেন।
ভূরাঙ্গামারী থানার ওসি আলমগীর হোসেন জানান, আদালত থেকে পাথরডুবি এলাকার সুরুজ্জামানের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট আসলে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আসামি দু’তিনদিন আগে ঢাকা থেকে বাড়িতে এসেছেন। তথ্য যাচাই ও আসামি গ্রেপ্তারের উদ্দেশ্যে বুধবার রাতে তার বাড়িতে গিয়ে পুলিশ দেখতে পায় সুরুজ্জামান পেট ব্যথা ও বমি করে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। সারাদিন কিছু খেতে পারেননি। পরে পুলিশ সুরুজ্জামানকে তার মা জোবেদা ও বোন জামাই আলমগীরসহ ভূরুঙ্গামারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। নিয়ে আসার কয়েক মিনিট পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত একটার দিকে মারা যান সুরুজ্জমান।ওসি বলেন, আসামির পরিবার সহায়তা চাইলে পুলিশ মানবিক কারণ এবং সৎ বিশ্বাসে তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পৌঁছে দিয়েছে। তার অবস্থা খুব খারাপ ছিলো। টাকার জন্য হাসপাতালে নিয়ে আসতে পারছিলেন না বলে স্বজনরা বলেছে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে বলে জানান তিনি।সুরুজ্জামানের বোন জামাই আলমগীর হোসেন বলেন, সুরুজ খুব অসুস্থ্য ছিল। পুলিশ হাসপাতালে নেয়ার পরামর্শ দিলে তাদের সহযোগিতা চাই। তারা ভ্যানে করে হাসপাতালে পৌঁছে দিলে ভর্তি করা হয়। মারা যাওয়ার পর আমরা মরদেহ নিয়ে যেতে চাইলে পুলিশ লাশ ময়নাতদন্ত করতে নিয়ে যায়।
ভূরুঙ্গামারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. এএসএম সায়েম জানান, মারাত্মক অসুস্থ সুরুজ্জামানকে রাত ১২টা ৫৫ মিনিটের দিকে ভর্তি করান তার মা। অতিরিক্ত বমি ও পায়খানার কারণে পানিশূন্য হয়ে তার মৃত্যু হতে পারে। বেশি অসুস্থ থাকায় তাকে রেফার্ড করার সুযোগ পাওয়া যায়নি।