মোঃছাইফুল ইসলাম শাহীন রাণীনগর নওগাঁ প্রতিনিধিঃ
নওগাঁ-সান্তাহার-রাণীনগর-আত্রাই-নাটোর আঞ্চলিক মহাসড়কের কাজ শেষ না হতেই পাকা সড়ক আবারো দেবে গেছে। এর আগে গত জুন মাসে রাস্তার আত্রাইয়ের সাহাগোলা রেল ষ্টেশনের উত্তরে প্রায় ১৯০ ফিট পাকা সড়ক প্রায় ২ফিট নিচের দিকে দেবে যায়। রাস্তায় পুরোপুরি যান পুরোপুরি চালু হবার আগেই ঘন ঘন দেবে যাওয়ায় রাস্তার টেকসই নিয়ে শংকা!আবারো দেবে গেছে আত্রাইয়ের আঞ্চলিক মহা সড়ক
রাণীনগর (নওগাঁ) প্রতিনিধি : নওগাঁ-সান্তাহার-রাণীনগর-আত্রাই-নাটোর আঞ্চলিকমহাসড়কের কাজ শেষ না হতেই পাকা সড়ক আবারো দেবে গেছে। এর আগে গত জুন মাসে রাস্তার আত্রাইয়ের সাহাগোলা রেল ষ্টেশনের উত্তরে প্রায় ১৯০ ফিট পাকা সড়ক প্রায় ২ফিট নিচের দিকে দেবে যায়। রাস্তায় পুরোপুরি যান
চলাচল শুরু হবার আগেই ঘন ঘন এভাবে দেবে যাওয়ায় টেকসই নিয়ে শংকা প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসী। তবে সংশ্লিষ্ঠরা বলছেন,যে সমস্যার কারনে রাস্তা দেবে যাচ্ছে তা স্থায়ীভাবে সমাধানের চেষ্টা চলছে।সংশ্লিষ্ঠ সুত্রে জানাগেছে,গত ২০০১ সালে রাজধানী ঢাকার সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা জোরদার করতে এবং অত্র এলাকার জনমানুষের জীবন মান উন্নয়নে তৎকালীন চার দলীয় জোট সরকারের আমলে নওগাঁর ঢাকা রোড থেকে সান্তাহার রেল লাইনের পাশ দিয়ে রাণীনগর-আত্রাই হয়ে নাটোর পর্যন্ত সড়ক নির্মানের প্রকল্প হাতে নেয়।
এর পর ওই বছরই মাটি ভরাট কাজ শুরু হয়। এর পর সরকার পরিবর্তন হলে নানান জটিলতায় কাজ বন্ধ হয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত গত ২০১৮ইং সালের শেষের দিকে নতুন করে টেন্ডার শেষে কাজ শুরু হয়। এতে নওগাঁর অংশে সাড়ে ১৯ কিলোমিটার সড়ক এবং ২৫টি সেতু-কালভার্ট নির্মানে ১৩৪ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়। ইতি মধ্যে সবগুলো সেতু-কালভার্ট নির্মান কাজ শেষ হয়েছে। এছাড়া সড়কের
উপরিভাগের কাজও প্রায় শেষের দিকে। এরই মধ্যে গত জুন মাসে নওগাঁ-নাটোর আঞ্চলিক মহাসড়কের আত্রাই উপজেলার শাহাগোলা রেল ষ্টেশনের অদূরে উত্তরে প্রায় ১৯০ফিট পাকা সড়ক প্রায় ২ফিট গভীর হয়ে নিচ দিকে দেবে যায়। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে ।পরে ওই সময় সংশ্লিষ্ঠরা কোন রকমে মেরামত করে। এরই মধ্যে দেবে যাওয়া রাস্তার দক্ষিনে অদুরে একটি ব্রীজের কাছে সোমবার নতুন করে নিচ দিকে
রাস্তা দেবে যায়। খরব পেয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের নওগাঁ জেলা নির্বাহী প্রকৌশলীসহ সংশ্লিষ্ঠরা ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করেছেন এবং মঙ্গলবার সকালে দেবে যাওয়া স্থানে বালু দিয়ে ভরাট করে সংস্কার কাজ শুরু করেছেন।
শাহাগোলা গ্রামের আব্দুল খালেক,মুন্টু মিয়া,সাইম উদ্দীন বলেন,এখনো রাস্তায়
যান চলাচল পুরো-পুরি শুরু হয়নি। এরই মধ্যে বিভিন্নস্থানে রাস্তা দেবে যাচ্ছে। স্থায়ীভাবে এসমস্যার সমাধান করতে না পারলে পুরোপুরি চলাচল শুরু হলে এবং লোর্ড পরলেতো রাস্তা টিকবেনা।সংশ্লিষ্ঠ টিকাদার হারুন-অর-রশিদ বলেন, ইতি মধ্যে সংস্কারের কাজ শুরু হয়েছে।
বিশেষজ্ঞ দল পরিদর্শন করেছেন। রাস্তা টিকসই করার জন্য তারা যেভাবে নির্দেশনা দেবেন সেভাবে কাজ করা হবে।সড়ক জনপথ বিভাগের নওগাঁ জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী সাজেদুর রহমান বলেন,রাস্তা দেবে যাবার খবর শুনে সোমবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। সড়কচলাচল শুরু হবার আগেই ঘন ঘন এভাবে দেবে যাওয়ায় টেকসই নিয়ে শংকা প্রকাশ
করেছেন এলাকাবাসী। তবে সংশ্লিষ্ঠরা বলছেন,যে সমস্যার কারনে রাস্তা দেবে
যাচ্ছে তা স্থায়ীভাবে সমাধানের চেষ্টা চলছে।
সংশ্লিষ্ঠ সুত্রে জানাগেছে,গত ২০০১ সালে রাজধানী ঢাকার সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা জোরদার করতে এবং অত্র এলাকার জনমানুষের জীবন মান উন্নয়নে তৎকালীন
চার দলীয় জোট সরকারের আমলে নওগাঁর ঢাকা রোড থেকে সান্তাহার রেল লাইনের
পাশ দিয়ে রাণীনগর-আত্রাই হয়ে নাটোর পর্যন্ত সড়ক নির্মানের প্রকল্প হাতে নেয়। এর পর ওই বছরই মাটি ভরাট কাজ শুরু হয়। এর পর সরকার পরিবর্তন হলে নানান জটিলতায় কাজ বন্ধ হয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত গত ২০১৮ইং সালের শেষের দিকে নতুন করে টেন্ডার শেষে কাজ শুরু হয়। এতে নওগাঁর অংশে সাড়ে ১৯ কিলোমিটার সড়ক এবং ২৫টি সেতু-কালভার্ট নির্মানে ১৩৪ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়। ইতি
মধ্যে সবগুলো সেতু-কালভার্ট নির্মান কাজ শেষ হয়েছে। এছাড়া সড়কের উপরিভাগের কাজও প্রায় শেষের দিকে। এরই মধ্যে গত জুন মাসে নওগাঁ-নাটোর আঞ্চলিক মহাসড়কের আত্রাই উপজেলার শাহাগোলা রেল ষ্টেশনের অদূরে উত্তরে প্রায় ১৯০ফিট পাকা সড়ক প্রায় ২ফিট গভীর হয়ে নিচ দিকে দেবে যায়। এতে যান
চলাচল বন্ধ হয়ে ।পরে ওই সময় সংশ্লিষ্ঠরা কোন রকমে মেরামত করে। এরই মধ্যে দেবে
যাওয়া রাস্তার দক্ষিনে অদুরে একটি ব্রীজের কাছে সোমবার নতুন করে নিচ দিকে রাস্তা দেবে যায়। খরব পেয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের নওগাঁ জেলা নির্বাহী প্রকৌশলীসহ সংশ্লিষ্ঠরা ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করেছেন এবং মঙ্গলবার সকালে দেবে যাওয়া স্থানে বালু দিয়ে ভরাট করে সংস্কার কাজ শুরু করেছেন।শাহাগোলা গ্রামের আব্দুল খালেক,মুন্টু মিয়া,সাইম উদ্দীন বলেন,এখনো রাস্তায় যান চলাচল পুরো-পুরি শুরু হয়নি। এরই মধ্যে বিভিন্নস্থানে রাস্তা দেবে যাচ্ছে। স্থায়ীভাবে এসমস্যার সমাধান করতে না পারলে পুরোপুরি চলাচল শুরু হলে এবং লোর্ড পরলেতো রাস্তা টিকবেনা।সংশ্লিষ্ঠ টিকাদার হারুন-অর-রশিদ বলেন, ইতি মধ্যে সংস্কারের কাজ শুরু হয়েছে। বিশেষজ্ঞ দল পরিদর্শন করেছেন। রাস্তা টিকসই করার জন্য তারা যেভাবে নির্দেশনা দেবেন সেভাবে কাজ করা হবে।সড়ক জনপথ বিভাগের নওগাঁ জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী সাজেদুর রহমান বলেন,রাস্তা দেবে যাবার খবর শুনে সোমবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। সড়ক নির্মানে অনেক জায়গায় সড়কের উপরিভাগ উঁচু হওয়ায় এসময় সৃষ্টি হচ্ছে রাস্তার এমন সমস্যাস্থায়ীভাবে সমাধানের লক্ষে এসংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুয়ায়ী কাজ করা হবে।