মোঃসাদ্দাম হোসেন ইকবাল, ঝিকরগাছা উপজেলা প্রতিনিধী,
যদি এমন পিপাসা বা ক্ষুধা লাগে যাতে প্রাণের আশংকা দেখা দেয়, তাহলে রোজা শুরু করার পর তা ভেঙ্গে ফেলার অনুমতি আছে, পরে কাযা করে নিতে হবে।
যদি এমন কোন রোগ বা অবস্থা দেখা দেয় যে, ওষুধ পএ গ্রহণ না করলে জীবনের আশা ত্যাগ করতে হয়, তাহলেও অনুরুপ মাস আলা।
গভবতী স্ত্রীলোকের যদি এমন অবস্থা হয় যে, নিজের বা সন্তানের প্রাণ নাশের আশংকা হয়, তাহলে অনুরূপ মাসআলা।
বেহুশ বা পাগল হয়ে গেলেও অনুরূপ মাসআলা।
উল্লেখ্য যে, এসব অবস্থায় যে রোজা ছেড়ে দেয়া হবে তার কাজা করে নিতে হবে।
কেউ যদি অন্যকে দিয়ে কাজ করাতে পারে বা জীবিকা অজনের জন্য অন্য কোনো কাজ করতে পারে, তা সত্ত্বেও সে টাকার লোভে রোদে গিয়ে কাজ করল এবং এ কারণে অনুরূপ পিপাসায় আক্রান্ত হল কিংবা বিনা অপারগতা আগুনের কাছে যাওয়ার কারণে পিপাসায় আক্রান্ত হল, তা হলে তার জন্যে রোজা ছাড়ার অনুমতি নেই।
(আহকামে জিন্দেগী ৫ ম সংস্করণ ২৬৫ পৃষ্ঠা)
আল্লাহ আমাদের কে সঠিক ভাবে রোজা রাখার তৌফিক দান করুক, মাহে রমজানে বেশি বেশি দোয়ার এহতেমাম করার তৌফিক দান করুক। রোজার সঠিক হক আদায় করার তৌফিক দান করুক।