রোজার কাযার মাসায়েল।

মোঃসাদ্দাম হোসেন ইকবাল,
ঝিকরগাছা উপজেলা প্রতিনিধী।

রমজানের রোজা কাযা হয়ে গেলে রমজানের পর যাথাশ্রীঘ্র কাযা করে নিতে হবে। বিনা কারণে কাযা রোজা রাখতে দেরি করা গোনাহ।
কাযা রোজার জন্যে সুবহে সাদেকের পূর্বেই নিয়ত করতে হবে, অন্যথায় কাযা রোজা সহী হবে না। সুবহে সাদেকের পর নিয়ত করলে সে রোজা নফল হয়ে যাবে।
ঘটনাক্রমে একাধিক রমজানের কাযা রোজা একত্রে হয়ে গেলে নিদিষ্ট করে নিয়ত করতে হবে যে, আজ অমুক বৎসরের রমজানের রোজা আদায় করছি।


যে কয়টি রোজা কাযা হয়েছে তা একাধারে রাখা মুস্তাহাব। বিভিন্ন সময়ে রাখাও দুরস্ত আছে।
কাযা শেষ করার পূবেই নতুন রমজান এসে গেলে তখন ঐ রমজানের রোজাাই রাখতে হবে। কাযা পরে আদায় করে নিতে হবে।
(আহকামে জিন্দেগী ৫ ম সংস্করণ ২৬৫/২৬৬ পৃষ্ঠা)

আল্লাহ রব্বুল আলামীন আমাদের কে সঠিক টা জানা ও বুঝার তৌফিক দান করুক,
সঠিক মাস আলা জেনে বুঝে রমজান মাসে রোজা রাখার তৌফিক দান করুক।

চলবে ইনশাআল্লাহ ধারাবাহিক ভাবে (১০)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *